৪৭০০ টাকায় সিম বিক্রি অযৌক্তিক’

‘৪৭০০ টাকায় সিম বিক্রি অযৌক্তিক’

উচ্চ মূল্যে সিমের সাথে বাধ্যতামূলক টকটাইমকে অযৌক্তিক বলছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন। সংগঠনটি বলছে, গ্রামীণফোন তাদের নিজস্ব কাস্টমার সেন্টার থেকে ০১৭১১ সিরিজের সিম ৩০০ টাকা সাথে ৪৪০০ টাকার শর্তসাপেক্ষে রিচার্জ বান্ডেল বিক্রি করছে। যা সম্পূর্ণভাবে অনৈতিক আইন বহির্ভূত।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক পর্যবেক্ষণ বার্তায় সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন।

মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা সাম্প্রতিক লক্ষ্য করেছি যে- গ্রামীণফোন তাদের কাস্টমার কেয়ারগুলিতে তাদের যাত্রার শুরুর ০১৭১১ সিরিজের সিম ৩০০ টাকা এবং সাথে ছয় মাস মেয়াদের ৭২০০ মিনিট টকটাইম কিনতে বাধ্য করছে গ্রাহককে। যা সম্পূর্ণ আইন এবং নীতি বহির্ভূত।

তিনি বলেন, গ্রামীণফোনের প্রথম সিরিজের যে সিমের সিরিয়াল অনেক আগেই শেষ হয়েছে। তবে এ সকল সিরিয়ালের সিমের চাহিদা কিছু গ্রাহকদের মাঝে রয়েছে। অনেক গ্রাহক মৃত্যুবরণ করা কিংবা অনেক গ্রাহক দীর্ঘদিন যাবত প্রবাসে থাকায় এই সকল সিম ১৫ মাস বন্ধ ছিল। বিটিআরসির আইন অনুযায়ী ১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ওই সিম পুনরায় বিক্রি করতে পারে অপারেটর। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চাহিদা থাকায় গ্রাহকদের মাঝে উচ্চ মূল্যে অপারেটরটি সিম বিক্রি করছে।

অপারেটরদের কাছে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, আমাদের প্রশ্ন কোন নীতিমালা বা আইন অনুযায়ী অপারেটরটি এত মূল্যে শর্তসাপেক্ষে সিম বিক্রি করছে? আমাদের নিয়ন্ত্রণ কমিশন কি তাদের অনুমতি দিয়েছে, নাকি নিয়ন্ত্রণ কমিশন জেনেও অনৈতিক কাজের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে? কোনো গ্রাহক যদি তিন মাস পর নিয়ম অনুযায়ী এমএনপি করে থাকে সেক্ষেত্রে সেই গ্রাহক ও ব্যবহৃত টকটাইম ব্যবহার করার সুযোগ পাবার কথা। কিন্তু গ্রামীনফোনের ক্ষেত্রে অবহেলিত টকটাইম ব্যবহারে সুযোগ পাচ্ছে না গ্রাহক।

কমিশন এবং সরকারের কাছে এ বিষয়ে সুষ্ঠু একটি সমাধান চায় বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন।

যা সম্পূর্ণভাবে অনৈতিক আইন বহির্ভূত।

শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক পর্যবেক্ষণ বার্তায় সংগঠনটির সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন।

মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা সাম্প্রতিক লক্ষ্য করেছি যে- গ্রামীণফোন তাদের কাস্টমার কেয়ারগুলিতে তাদের যাত্রার শুরুর ০১৭১১ সিরিজের সিম ৩০০ টাকা এবং সাথে ছয় মাস মেয়াদের ৭২০০ মিনিট টকটাইম কিনতে বাধ্য করছে গ্রাহককে। যা সম্পূর্ণ আইন এবং নীতি বহির্ভূত।

তিনি বলেন, গ্রামীণফোনের প্রথম সিরিজের যে সিমের সিরিয়াল অনেক আগেই শেষ হয়েছে। তবে এ সকল সিরিয়ালের সিমের চাহিদা কিছু গ্রাহকদের মাঝে রয়েছে। অনেক গ্রাহক মৃত্যুবরণ করা কিংবা অনেক গ্রাহক দীর্ঘদিন যাবত প্রবাসে থাকায় এই সকল সিম ১৫ মাস বন্ধ ছিল। বিটিআরসির আইন অনুযায়ী ১৫ মাস বন্ধ থাকার পর ওই সিম পুনরায় বিক্রি করতে পারে অপারেটর। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে চাহিদা থাকায় গ্রাহকদের মাঝে উচ্চ মূল্যে অপারেটরটি সিম বিক্রি করছে।

অপারেটরদের কাছে প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, আমাদের প্রশ্ন কোন নীতিমালা বা আইন অনুযায়ী অপারেটরটি এত মূল্যে শর্তসাপেক্ষে সিম বিক্রি করছে? আমাদের নিয়ন্ত্রণ কমিশন কি তাদের অনুমতি দিয়েছে, নাকি নিয়ন্ত্রণ কমিশন জেনেও অনৈতিক কাজের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে? কোনো গ্রাহক যদি তিন মাস পর নিয়ম অনুযায়ী এমএনপি করে থাকে সেক্ষেত্রে সেই গ্রাহক ও ব্যবহৃত টকটাইম ব্যবহার করার সুযোগ পাবার কথা। কিন্তু গ্রামীনফোনের ক্ষেত্রে অবহেলিত টকটাইম ব্যবহারে সুযোগ পাচ্ছে না গ্রাহক।

কমিশন এবং সরকারের কাছে এ বিষয়ে সুষ্ঠু একটি সমাধান চায় বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন।

At HAMKO Future Tech Academy We are dedicated to shaping the future of technology by equipping students with the skills and knowledge needed to excel in the dynamic world of industrial attachment and freelancing programsHAMKO Future Tech Academy

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here